Yamaha XTZ 150 Crosser ফিচার রিভিউ - রাইড করুন অজানা গন্তব্যে
This page was last updated on 14-Jul-2024 12:15am , By Ashik Mahmud Bangla
এডভেঞ্চার ডুয়েল স্পোর্টস এর ক্ষেত্রে ইয়ামাহা মোটরসাইকেল দুটি অপশন রেখেছে তাদের মধ্যে নতুন হচ্ছে Yamaha XTZ 150 Crosser । দুটি বাইক ই ২০১৯ সালে লঞ্চ করা হয়েছে । বাইকের সামনের দিকে ব্রেক হিসেবে দেয়া হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড এবিএস । তাই আজ আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Yamaha XTZ 150 Crosser এর ফিচার রিভিউ । চলুন রাইড করা যাক এই বাইকটিতে ।
Yamaha XTZ 150 Crosser - ওভার ভিউ
ইয়ামাহা এক্সটিজেড ১৫০ ক্রসার হচ্ছে একটি ছোট ক্যাপাসিটির ডুয়েল ট্রেইনার মোটরসাইকেল, যাতে দেয়া হয়েছে এক্সটিজেড ডুয়েল স্পোর্টস ব্যাজ । এই সিরিজের বড় ক্যাপাসিটির বাইকের জন্য একে অনেকে Tenere ও বলে থাকেন । এই সিরিজটি সাধারন ভাবে জনপ্রিয় এবং সবার কাছেই পরিচিত এর ইকোনোমিক প্যাকেজ ও নানা ফিচারের কারনে । ইয়ামাহা এক্সটিজেড ১৫০ বাইকটি আরবান এবং শহরে উভয় জায়গাতে চলাচলের জন্য উপযোগী করে ডিজাইন করা হয়েছে । মোটরসাইকেলটি পারফর্মেন্স এবং ডাইনিজম এর কম্বিনেশনের সাথে ফিচার যুক্ত হয়ে বাইকটিকে করেছে ইকোনোমিক্যাল । এছাড়া একে করে তুলে ট্রেন্ডি স্পোর্টি স্ট্রীট লিগ্যাল মোটরসাইকেল । এক্সটিজেড ১৫০ ২০১৪ সালে প্রথমবারের মত সাউথ আমেরিকার মার্কেটে বাজারজাত করা হয় । এরপর বাইকটি সফলতার সাথে এন্ট্রি লেভেল মার্কেটে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে । ২০১৯ সালে বাইকটি নতুন ভাবে আপডেট করা হয়েছে, এতে দেয়া নতুন ভাবে কিছু ফিচার্স এবং নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য দেয়া হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড এবিএস । বাইকটির দুটি ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনে পাওয়া যাবে । বাইক দুটি Crosser-S এবং Crosser-Z এই নামে বাজারে ছাড়া হবে ।
2019 Yamaha XTZ 150 Crosser - ডিজাইন এবং স্টাইল
২০১৯ সালের ইয়ামাহা এক্সটিজেড ১৫০ ক্রসার বাইকটি ডিজাইন করা হয়েছে লুকস, ডিজাইন এবং প্র্যাক্টিক্যাল ফিচার সমৃদ্ধ করে । বাইকটি পাহাড়ী বা এডভেঞ্চার স্পোর্টস এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে । সর্বোপরি বলা যায় বাইকটি একটি ডুয়েল স্পোর্টস মোটরসাইকেল । এক্সটিজেড ১৫০ ক্রসার বাইকটি ডিজাইনে যদিও দেখতে মনে হতে পারে বাইকটি ডার্ট বাইক, তবে বাইকটি তবে বাইকটির লুকসের ক্ষেত্রে সব দিকে থেকেই একে স্পোর্টি করা হয়েছে । এই বাইকটির স্যাডেল হাইট উচু এবং হুইল অনেক বড় এর সাথে যুক্ত হয়েছে লং ট্রাভেল সাসপেনশন ও হাই গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স । হুইল ফেন্ডার গুলো ট্রেইল বাইকের মত ই অনেকটা উচু এবং এক্সহস্ট ও এক রকম উচুতে দেয়া হয়েছে ।
আমরা আগেই বলেছি বাইকটি দুটি ভার্সনের বাজারে নিয়েছে আসা হয়েছে । Crosser-S বাইকটির সামনের দিকে দেয়া হয়েছে নিচু ডিজাইনের ফ্রন্ট মাডগার্ড, অন্য দিকে Crosser-Z এর ফ্রন্টে দেয়া হয়েছে একটু উচু মাডগার্ড ফ্ল্যাপ । যদিও এই পার্থক্য তেমন কোন ব্যাপার নয়, তবে রাইডাদের পছন্দের কথা চিন্তা করে অপশন রাখা হয়েছে । এবার ডিজাইনের কথা বলা যায়, হেডল্যাম্প ও টেইল ল্যাম্প গুলো হচ্ছে কম্পেক্ট । এগুলো ফিক্সড এবং হুইল ফেন্ডারের উপরে দেয়া হয়েছে । ওডো কনসোল হচ্ছে এনালগ এবং ডিজিটালের কম্বো । এখানেও Crosser-S এবং Crosser-Z এর ক্ষেত্রে স্পিডমিটারের ডিজাইন একটু আলাদা করে তৈরি করা হয়েছে ।
ফুয়েল ট্যাঙ্কের আকারটি অনেকটাই স্পোর্টি করে তুলে ধরা হয়েছে এবং এর সাথে যুক্ত করা হয়েছে প্লাস্টিক বিকিনি ফেন্ডার্স । ফুয়েল ট্যাঙ্কটি একটু উচু করে দেয়া হয়েছে যাতে করে রাইডার পিলিয়ন ও ফুয়েল ট্যাঙ্কের মাঝে জায়গাতে ঠিক ভাবে বসতে পারেন । এখানে সিটটি একটু উচু এবং বাকানো, টেইল এর দিকে দেয়া হয়েছে এডিভি যেমন ল্যাগেজ র্যাক ও হেভি ডিউটি গ্রেইব রেইল । বোঝাই যাচ্ছে বাইকটি প্র্যাক্টিক্যাল এবং একটি উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছে । বাইকটির প্যানেল ও কাউল গুলো অনেক কম্পেক্ট ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে এবং এস ও জেড ভার্সনের ক্ষেত্রে বাইকের কালার ও গ্রাফিক্সের কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে । সবশেষে বলা যায় যে, বাইকের বাকি অংশটুকু পুরোটাই খোলা, যাতে করে বাইকটি যেকোন ট্রেইল বা রাস্তায় সুন্দর ভাবে চলতে পারে অনেকটা ডুয়েল স্পোর্টস বাইকের মত ।
Yamaha XTZ 150 Crosser - হুইল, ব্রেক, চেসিস এবং সাসপেনশন
যদিও ইয়ামাহা এক্সটিজেড ১৫০ ক্রসার বাইকটি ছোট ক্যাপাসিটির একটি মোটরসাইকেল তারপরও এর বডি প্রোফাইল বেশ আকর্ষনীয় । এস এবং জেড দুটি ভার্সনের ফ্রেম, হুইল, ব্রেক এবং সাসপেনশন সিস্টেম একই রকম । সাধারন ভাবে বলা যায় যে বাইকটির ফ্রেম হচ্ছে সেমি ডাবল স্টীল ক্রেডেল ফ্রেম । এই স্টীল টিউব ফ্রেম হালকা, শক্ত এবং স্টেবল হওয়াতে সব ধরনের আবহাওয়া ও রাস্তায় চলাচলে সক্ষম । যেহেতু বাইকটি ডুয়েল ট্রেইন ক্যারেক্টারের, তাই হুইল গুলো শুধু মাত্র স্ট্রীট ফোকস করেই নয় পাহাড়ী বা অন্যান্য আরবান রাস্তায় চলাচলের জন্য উপযোগী ।
এই মোটরসাইকেলটির ফ্রন্ট হুইল হচ্ছে ১৯ ইঞ্চি এবং রেয়ার হুইল হচ্ছে ১৭ইঞ্চি ডায়ামিটারের । হুইল গুলো হচ্ছে স্টিল স্পোক রিম এবং টায়ার গুলো হচ্ছে ডুয়েল ট্রেইনস টিউব টাইপ টায়ার । সামনের হুইলের ডায়ামিটার বড় হবার কারনে অনেক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও বাইকটি রাইড করা অনেক আনন্দের । ২০১৯ সালের এডিশনে সবচেয়ে বড় যে পরিবর্তন আনা হয়েছে তা হলো বাইকটির ব্রেকিং সিস্টেম । বাইকটির দুটি ভার্সনেই দেয়া হয়েছে হাইড্রোলিক ডিস্ক ব্রেকিং সিস্টেম, ফ্রন্ট এবং রেয়ার উভয় ব্রেকেই দেয়া হয়েছে । অপর দিকে ফ্রন্ট ব্রেকে দেয়া হয়েছে সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস সিস্টেম । তাই যেকোন খারাপ পরিস্থিতে বাইকটি রাইড করা অনেক নিরাপদ । এবার আশা যাক সাসপেনশন এর কথায়, Crosser-S Crosser-Z উভইয় বাইকের সাসপেনশন সিস্টেম একই ভাবে সেট আপ করা । এখানে সাসপেনশন সিস্টেম অনেক বেশি রেসপন্সিভ এবং কম্পিটিটিভ এর সাথে অনেক বেশি ট্রাভেল করে থাকে, যা সাধারন ভাবে একটি অফ রোড মোটরসাইকেলে দেয়া হয় । এখানে ফ্রন্ট সাসপেনশন হচ্ছে আপ রাইট টেলিস্কোপিক ফর্ক এবং রেয়ার সাসপেনশন হচ্ছে সুইং আর্ম লিংকড মনোশক । ফ্রন্ট সাসপেনশন ১৮০মিমি ও রেয়ার সাসপেনশন ১৬০মিমি ট্রাভেল করে থাকে । এখানে উল্লেখ যে, Crosser-S বাইকটিতে দেয়া হয়েছে লোয়ার মাড গার্ড সেট আপ, তাই ফর্ক ব্যারেল অনেকটা খোলাই থাকে । কিন্তু Crosser-Z এর ক্ষেত্রে ফেন্ডার একটু উচু করে মাউন্ট করা, ফর্ক ব্যারেল কভার করা হয়েছে ফ্ল্যাক্সিব্যাল রাবার কুশন্স । আর বাকি সব কিছুই দুটি বাইকের একই রকম ।
Yamaha XTZ 150 Crosser - রাইডিং, হ্যান্ডেলিং এবং কন্ট্রোলিং
ইয়ামাহা এক্সটিজেড ১৫০ ক্রসার বাইকটি সম্পূর্ন রূপে আপ রাইট ফিচারিং এর সাথে রয়েছে সিট, হ্যান্ডেল বার এবং অন্যান্য কন্ট্রোল লিভার । এখানে সিটটি পুরো সিঙ্গেল পিস সিট এবং সিটটি পিলয়ন ও রাইডারের বসার জন্য অনেক স্পেস রয়েছে । বাইকটির সিট অনেকটা কার্ভ করে তৈরি করা হয়েছে যাতে রাইডার সহজেই রাইড করতে পারেন এবং পিলিয়ন সিটের অবস্থান ও উচু করে যথাস্থানে দেয়া হয়েছে । এই ফিচারটিতে দেয়া হয়েছে ৮৩৫মিমি স্যাডেল হাইট, যদিওবা এর গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স হচ্ছে ২৩৫ মিমি, যা সাধারন ভাবে অনেক উচু । তাই নিচু উচ্চতার রাইডাররা খুব সহজেই বাইকটি রাইড করতে পারেবন ।
বাইকের পিলিয়ন সিট অনেক বড় ও প্রশস্ত এটা আমরা আগেই বলেছি, পিলিয়ন সিটের সাথে দু পাশেই দেয়া হয়েছে হেভি ডিউটি গ্রেইব রেইল । টেইলের দিকে দেয়া হয়েছে একটি লাগেজ র্যাক । তাই ট্যুরিং, লং রাইড বা প্রতিদিনের মালামাল আনা নেয়ার কাজে বাইকটির ল্যাগেজ র্যাক অনেক সহায়তা করবে । কম্ফোর্টের দিক থেকে ইয়ামাহা এক্সটিজেড ১৫০ ক্রসারে লং ট্রাভেল সাসপেনশন থাকার কারনে রাইডিং অনেক বেশি আরামদায়ক । হুইল বড় হবার কারনে এবড়ো খেবড়ো বা উচু নিচু রাস্তায় রাইড করার সময় কোন ধরনের সমস্যাতে পরতে হয় না রেগুলার স্ট্রীট বাইকের তুলনায় । সবশেষে, বাইকটির ওজন ১৩১ কেজি হওয়াতে খুব সহজেই একে হ্যান্ডেল করা যায় ।
Yamaha XTZ 150 Crosser - ইঞ্জিন ফিচার
Crosser-S এবং Crosser-Z এই দুটি মডেলের ক্ষেত্রে দেয়া হয়েছে একই রকম ইঞ্জিন । শুধু মাত্র ক্র্যাঙ্ক কেসের বাইরের দিকে যে অংশ রয়েছে তার কালারে ভিন্নতা রয়েছে । Crosser-S এর ক্ষেত্রে ক্র্যাঙ্ক কেসের কালার হচ্ছে কালো এবং Crosser-Z এর ক্ষেত্রে ক্র্যাঙ্ক কেসের কালার হচ্ছে র্যাগড মেটাল টোন । তবে ভিতরের অংশে তেমন কোন পরিবর্তন নেই । XTZ150 এর ইঞ্জিন হচ্ছে সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ফোর স্ট্রোক, এয়ার কুল্ড ইঞ্জিন যাতে যুক্ত করা হয়েছে RAM এয়ার কুলিং সিস্টেম । ইঞ্জিনের সাথে যুক্ত করা হয়েছে দুটি ভাল্ব, SOHCvalvetrain যা যুক্ত করা হয়েছে ফুয়েল ইঞ্জেকশন সিস্টেমের সাথে ।
ইঞ্জিনের সিলিন্ডার ডাইমেনশ স্কয়ার এবং এর বোর ও স্ট্রোক হচ্ছে 57.3mm এবং 57.9mm । তবে কম্প্রেশন রেশিও এখনও অফিশিয়ালি ঘোষনা করা হয়নি । ইঞ্জিনের সাথে যুক্ত করা হয়েছে ইলেক্ট্রিক স্টার্ট, এতে কোন কনভেনশনাল কিক স্টার্ট দেয়া হয়নি । এছাড়া ইঞ্জিনের সাথে যুক্ত করা হয়েছে ৫ স্পিড গিয়ার বক্স । এবার আশা যাক ইঞ্জিনের পাওয়ার এবং টর্ক এর ব্যাপারে । বাইকটির ইঞ্জিন থেকে 12.2HP এবং 12.55NM পর্যন্ত শক্তি উৎপন্ন করতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে । বাইকটির স্কয়ার সিলিন্ডার, ফুয়েল ইঞ্জেকশন সিস্টেম এবং ওজন কম হওয়ার কারনে যেকোন পরিস্থিতিতেই বাইকটি পারফর্ম করতে প্রস্তুত ।
Yamaha XTZ 150 Crosser - স্পেসিফিকেশন
Specification | 2019 Yamaha XTZ 150 Crosser |
Engine | Single Cylinder, Four Stroke, Air Cooled, SOHC 2-Valve Engine |
Displacement | 149.3cc |
Bore x Stroke | 57.3mm x 57.9mm |
Compression Ratio | |
Maximum Power | 12.2HP (9.09KW) @ 7,500RPM |
Maximum Torque | 12.55NM (1.28kgf.m) @ 6,000RPM |
Fuel Supply | Fuel Injection |
Ignition | Electronic |
Starting Method | Electric Start |
Clutch Type | Wet, Multiple-Disc |
Lubrication | Wet Sump |
Transmission | 5 Speed; 1-N-2-3-4-5 |
Dimension | |
Frame Type | Semi-Double Cradle Frame |
Dimension (LxWxH) | 2,050mm x 825mm x 1,140mm |
Wheelbase | 1,350mm |
Ground Clearance | 235mm |
Saddle Height | 836mm |
Weight (Kerb) | 131 Kg (Dry 124 Kg) |
Fuel Capacity | 12 Liters; Reserve 3 Liters |
Engine Oil Capacity | 1.25 Liters |
Wheel, Brake & Suspension | |
Suspension (Front/Rear) | Telescopic Fork, 180mm Travel / Linked Mono Shock Absorber, 160mm Travel |
Brake system (Front/Rear) | 245mm Hydraulic Disk with Anti-lock Braking System (ABS) / 203mm Hydraulic Disk |
Tire size (Front / Rear) | Front: 90/90-19 M/C 52P Rear: 110/90-17 M/C 60P Both Tube Type |
Battery | 12V 5.0AH, MF |
Headlamp | 12V Halogen Bulb |
Speedometer | Analog |
*All the specifications are subject to change upon company rules, policy, offer & promotion. BikeBD is not liable for the changes.
Yamaha XTZ 150 Crosser - রাইড করুন অজানাতে
ইয়ামাহা এক্সটিজেড ১৫০ ক্রসার বাইকটি সত্যিকার অর্থে ছোট ক্যাপাসিটির একটি ডুয়েল ট্রেইন বাইক । বাইকটি অনেক ইকোনমিক এবং সমৃদ্ধ করা হয়েছে ট্রেন্ডি ফিচার দিয়ে । সবশেষে এসে, আমরা বাইকটি কিছু কোর ফিচার আপনাদের সামনে তুলে ধরছি ।
- বাইকের ডিজাইন করা হয়েছে এডভেঞ্চার স্পোর্টস দিকে লক্ষ্য রেখে ।
- বডি প্যানেল এর পুরোটাই ভিন্ন ভিন্ন অবস্থায় রাইড করার জন্য এবং আধুনিক স্টাইল যুক্ত করা হয়েছে ।
- ইকোনমিক্যাল এবং ইফিসিয়েন্ট, ইঞ্জিনের সাথে যুক্ত করা হয়েছে ফুয়েল ইঞ্জেকশন সিস্টেম ।
- ঝামেলা মুক্ত এয়ার কুলিং সিস্টেম, এর সাথে যুক্ত করা হয়েছে Yamaha RAM এয়ার কুলিং সিস্টেম যা এর কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তুলেছে ।
- ড্যাশবোর্ড হচ্ছে এনালগ-ডিজিটাল দুটির কম্বো নিয়ে তৈরি, ওডো কনসোলে দেয়া হয়েছে ঘড়ি, ইকো রাইডিং মুড, গিয়ার ইন্ডিকেটর ।
- আরামদায় সিট এবং রাইডিং, পিলিয়ন এর জন্য প্রশস্ত সিট, ল্যাগেজ স্পেস ও হেভি ডিউটি গ্রেইব রেইল ।
- রেসপন্সিভ ও লং ট্রাভেল সাসপেনশন সিস্টেম ।
- হাইড্রোলিক ডিস্ক ব্রেক, ফ্রন্ট ও রেয়ার উভয় ব্রেকেই স্ট্যান্ডার্ড দেয়া হয়েছে ।
- ২০১৯ এর XTZ150 ক্রসার বাইকটির ব্রেকিং আর উন্নত করা হয়েছে এবিএস ব্রেকিং সিস্টেম যুক্ত করে ।
- সবশেষে, বাইকটি ওজনে হালকা হওয়াতে বাইকটির লং ট্রাভেল, হাইকিং এবং প্রতিদিনের কমিউটিং এর ক্ষেত্রে অনেক বেশি সহায়তা করবে ।
তাই, আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন ওভারঅল এপিয়ারেন্স এর ক্ষেত্রে বলা যায় যে বাইকটি ওজনে হালকা ও পারফর্মেন্স এর ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা এডভেঞ্চার স্পোর্টস বাইক । আশা করি আপনারা বাইকটি সম্পর্কে একটি ধারনা পেয়েছেন । আমাদের সাথেই থাকুন আর বাইকের রিভিউ, ফিচার্স, দাম এবং আরও অনেক কিছু জানতে । ধন্যবাদ সবাইকে ।