২০১৬-তে যেসব অত্যাধুনিক বাইক আনছে ভারতীয় কোম্পানি
This page was last updated on 06-Jul-2024 09:06am , By Shuvo Bangla
একশোর মধ্যে প্রায় ৮০ জনেরই প্যাশন বাইক রাইড। যারা চালাতে পারেন না, তারাও উশখুশ করেন একটা রাইডের জন্য। আর সে রাইড যদি হয় ‘পথ যদি না শেষ হয় তবে তো কথাই নেই। আগামী বছর ভারতের বাজারে আসছে একগুচ্ছ নতুন বাইক। কোনওটি দামি আর কোনও কোনওটি উচ্চ দামি। তবে ধরাছোঁওয়ার মধ্যেও আছে বেশ কয়েকটি মডেল। বাজাজ পালসার সিএস ৪০০ প্রচ্ছদের বাইকটি বাজাজের প্রথম ৪০০ সিসির বাইক। আসছে আগামী বছর মার্চ মাসে। ভারতের বাজারে দাম ২ লাখ। থাকছে ফ্রন্ট অ্যান্ড রিয়ার ডিস্ক ব্রেক, ৩৭৫ সিসি সিঙ্গল সিলিন্ডার, ফোর-ভাল্ভ, সিক্স-স্পিড গিয়ার বক্স, ট্রিপল স্পার্ক ইঞ্জিন।
হিরো এইচএক্স২৫০আর ভারতের বাজারে দাম ১.৫০ লাখ। ২৪৯ সিসি সিঙ্গল সিলিন্ডার এই বাইকে থাকবে ৩১ পিএস পিক পাওয়ার এবং ২৬ এন এম টর্ক রেটিং, ফাইভ স্টেপ অ্যাডজাস্টেব্ল মোনোশক। পাওয়ার টু ওয়েট রেশিও ২২৩ পিএস/টন।
কাওয়াসাকি নিনজা ২৫০এসএল এখনও পর্যন্ত ভারতে এই কোম্পানির সব বাইকই মাল্টিপল সিলিন্ডার। নতুন এই মডেলটি হতে চলেছে কাওয়াসাকির প্রথম সিঙ্গল সিলিন্ডার বাইক। সিঙ্গল হেডলাইট এই বাইকটির বিশেষ বিশেষত্ব। ওজন ১৫০ কেজি এবং ভারতীয় বাজারে দাম ২.৭০ লাখ। বছরের শুরুর দিকেই বাজারে আসছে।
Also read: এপ বন্ধ করে চুক্তিতেও চলছেন চালকেরা - বঞ্চিত হচ্ছে কোম্পানি
ডুকাটি স্ক্র্যাম্বলার সিক্সটি টু স্ক্র্যাম্বলার সিরিজের এটিই হবে সর্বকনিষ্ঠ। ৪০০ সিসি, সিঙ্গল সিলিন্ডার এই বাইকটির দাম ভারতীয় বাজারে ৪.৭৫ লাখ। ৩৯৯ সিসি এল-টুইন ডেসমোড্রোমিক এয়ার-কুল্ড ইঞ্জিন যার পিক পাওয়ার হল ৪১.৫পিএস। রয়্যাল এনফিল্ড হিমালয়ান আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে আনুষ্ঠানিক লঞ্চ। ৪০০ সিসি বাইকটির দাম ভারতীয় বাজারে থাকবে ১.৬৫ থেকে ১.৮৫ লাখের মধ্যে। ফোর স্ট্রোক সিঙ্গল সিলিন্ডার ইঞ্জিন, ২৮ পিএস পিক পাওয়ার এবং ৩২ এনএম টর্ক।
বিএমডব্লিউ জি ৩১০আর অবশেষে কম রেঞ্জের বিএমডব্লিউ বাইক আসতে চলেছে ভারতে। মোটামুটি আগামী বছরের মাঝামাঝি হবে লঞ্চ। ৩১৩ সিসি লিকুইড-কুল্ড ইঞ্জিন। ফুয়েল এফিশিয়েন্সি বাড়ানোর জন্য সিলিন্ডার হেড-কে ১৮০ ডিগ্রি টুইস্ট করা হয়েছে। টিভিএস-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগ তৈরি হয়েছে এই মডেল। ভারতীয় বাজারে দাম ৩ লাখ।
ইয়ামাহা এমটি০৩ এটি আদতে ২৫০সিসি ওয়াইজেডএফ-আরথ্রি মডেলটির একটি নেকেড ভার্সন। ভারতীয় বাজারে দাম ৩.৫০ লাখ। ৪৩ পিএস পিক পাওয়ার এবং ২৯.৫ এনএম পিক টর্ক।