টেস্ট রাইড : Keeway RKS150 Sports এর টিম বাইকবিডি রিভিউ

This page was last updated on 03-Jul-2024 05:07pm , By Shuvo Bangla

গতবছর ডিসেম্বরের শেষদিকে স্পিডোজ লিমিটেড Keeway RKS150 Sports নামে একটি বাইক বাজারে আনে। তখন আমি সেটা কয়েক কিমি চালিয়ে দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। আজ আমরা কিওয়ে আরকেএস১৫০ স্পোর্টস-এর টিম বাইকবিডি টেস্ট রিভিউ নিয়ে আলোচনা করবো। টিম বাইকবিডি বাইকটি ১২০০ কিমি চালিয়ে টেস্ট করেছে। 

শুরু করা যাক Keeway RKS150 Sports এর টিম বাইকবিডি টেস্ট রিভিউ।

স্পিডোজ লিমিটেড বাংলাদেশে Keeway Bike এর একমাত্র পরিবেশক। গত বছর আমরা তাদের আনা কিওয়ে আরকেএস১২৫ টেস্ট করেছিলাম। আপনারা চাইলে নিচের লিঙ্কে গিয়ে সেই টেস্ট রাইডের ফল দেখতে পারেন। যাহোক, আসলে ১৫০ সিসি সেগমেন্টে আরকেএস১৫০ এর পূর্বসূরী Keeway RKV 150 এর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ থাকার পরিপ্রেক্ষিতে  Keeway RKS150 বাজারে এনেছে স্পিডোজ। আরকেভি১৫০ আকারে বেশ বড়ো ও এর টায়ারগুলোও চওড়া ছিলা এবং আনঅফিসিয়ালি এটা ১৫০ সিসি সেগমেন্টে ইনভার্স শক অ্যাবজর্ভার যুক্ত সর্বাধিক বিক্রিত বাইক।

কিওয়ে মূলত ৫০ সিসি থেকে শুরু করে ৬০০ সিসি পর্যন্ত বাইক তৈরি করে; তবে বাংলাদেশে আমরা ১০০-১৫০ সিসির বাইকগুলোই দেখতে পাই। কিওয়ে’তে ইতালি ও আর্জেন্টিনার এক ঝাঁক তরুণ ডিজাইনার রয়েছে।

আর বিশ্বব্যাপী সাফল্য লাভের পর তারা চীনের কুইনজিয়াং মটর কোম্পানির সঙ্গে জোট বদ্ধ হয়। কুইনজিয়াং (কিউজে) এশিয়ার অন্যতম বড়ো নির্মাতা প্রতিষ্ঠান।১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে ইতালির বেনেলি কুইনজিয়াং এর বেশিরভাগ শেয়ার কিনে নেওয়ার পর কিউজে চীনসহ বেশ কিছু দেশে সবচেয়ে সফল ইউরোপিয় ব্র্যান্ডে পরিণত হয়। ইউরোপে বেনেলির ১০৫ বছরের সফলতার ইতিহাস রয়েছে। আর বেনেলিই বর্তমানে চীনে কিওয়ের ডিজাইনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।

Keeway RKS150 Sports এর ফিচারসমূহ

প্রথম দর্শনেই সামনের দিক থেকে Keeway RKS150 Sports বাইকটি দেখতে অনেকটা কেটিএম ডিউক এর মতো। এর হেডলাইট ছোটো হলেও বেশ স্টাইলিশ। আর এর বড়ো আকারের ফুয়েল ট্যাঙ্কটিতে ১৬+ লিটার জ্বালানি ধরে।

পাশাপাশি বাইকটিতে শাড়ি ও লেগ গার্ডও রয়েছে। অন্যদিকে এর হ্যান্ডেলবারটি প্রশস্থ হওয়ায় টার্ন নেওয়াটাও সহজ। বাইকের সুইচগুলো ভালো মানের এবং এতে পাস লাইট ও ইঞ্জিন কিল সুইচ রয়েছে।

আরকেএস১৫০ স্পোর্টস এর ইন্সট্রুমেন্ট প্যানেলে অন্যালগ রেভ মিটার, ডিজিটাল স্পিডোমিটার ও ডিজিটাল ফুয়েল ইন্ডিকেটর রয়েছে। অন্য সব ওয়ার্নিং লাইটের পাশাপাশি এতে গিয়ার ইন্ডিকেটর ও ঘড়িও রয়েছে। কিক স্টার্ট সুবিধাও রয়েছে বাইকটিতে।

Keeway RKS 150 Sports এর সিটিং পজিশন উর্ধ্বমুখী, অনেকটা কমিউটার বাইকের মতো। এর সিট অনেক বড়ো ও প্রশস্থ হওয়ায় রাইডার ও পিলিয়ন আরামের সঙ্গেই দীর্ঘ পথ চলতে পারবেন। আর পিলিয়নের জন্য বাইকটিতে গ্র্যাব রেইলও রয়েছে।

ফুয়েল ট্যাঙ্কের দুই পাশে দুটি এয়ার স্কুপ রয়েছে এবং ইঞ্জিনের জন্য একটি মাডগার্ডও। বাইকের পেইন্ট ও ফিনিশিং অনেক ভালো। তবে এটা নিয়ে কিছু অভিযোগও রয়েছে ব্যবহারকারীদের। বাইকটিকে ডাবল স্ট্যান্ডে তোলার জন্য সিটের নিচে ক্ল্যাম্পও রয়েছে।

সবদিক মিলিয়ে বাইকটি দেখতে আকর্ষণীয় হলেও এর কিছু ফিচার যথেষ্ট উন্নত নয়। প্রথমেই বলতে হয়, বাইকটিকে স্পোর্টস বাইক বলা হলেও আরকেএস১৫০ স্পোর্টস এর গিয়ার লিভারটি পুরনো ডিজাইনের, অর্থাৎ আঙুল ও গোড়ালি নির্ভর। এটা যদিও আপনার জুতার জন্য ভালো, কিন্তু বিষয়টি স্টাইলিশ নয়। আর আরকেএস১৫০ স্পোর্টস এর সবচেয়ে মন্দ দিক হলো এর টিউব টায়ার ও পিছনে ডিস্ক ব্রেক না থাকা।

আরকেএস১৫০ স্পোর্টস এর সামনে ও পিছনের টায়ারেউচ্চ গতিতে চলার জন্য যথেষ্ট ফ্ল্যাট, কিন্তু টিউব টায়ার হওয়ায় টিউবের ভিতরে বাতাসের চাপ স্থির থাকে না। বাইকটির ১২০ সাইজের টায়ার কর্নারিং ও ভেজা রাস্তাতেও অনেক ভালো গ্রিপ দেয়।

বাইকটির সামনের চাকায় ডিস্ক ব্রেক থাকলেও পিছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক। তবে বাইকটির ব্রেকিং নিয়ে আমার কোনো অভিযোগ নেই। অবশ্য দামের ‍তুলনায় পিছনেও ডিস্ক ব্রেক দেওয়া উচিৎ ছিলো।

হেডলাইট আরো জোরালো হলে ভালো হতো। তাছাড়া হাই বিম ও লো বিমের মাঝের দূরত্বও অনেক বেশি। তবে এর হেডলাইট অ্যাডজাস্ট করা বলে বাঁচোয়া, যে সুবিধাটি বাংলাদেশের অন্য কোনো বাইকে নেই। একটি নবের সাহায্যেই আপনি হেডলাইট অ্যাডজাস্ট করে নিতে পারবেন, এমনকি ৮০ কিমি/ঘণ্টা গতিতে চলার সময়ও!

বাইকটির টেইল লাইট এলইডি এবং এর সিট যথেষ্ট বড়ো। আপনি একা কোনো ভ্রমণে বের হলে ব্যাগ রাখার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে সেখানে।

তবে নিরাপত্তার দিক বিবেচনায় আমার মতে দুইটি বিষয়ে খেয়াল রাখা দরকার। প্রথমত আমি যে বাইকটি টেস্ট করেছি সেটার সাইড স্ট্যান্ড অনেকখানি খাড়া। ফলে পার্কিং করা অবস্থায় ধাক্কা লাগলেই বিপরীত দিকে পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। দ্বিতীয়ত এর নেক লকটি নেকেই লাগানো। ফলে আপনি যদি ভুল করে নেক লক না খুলে শুধু ইগনিশনে চাবি লাগিয়ে বাইক চালাতে শুরু করেন তবে তা শুধু চক্রাকারে ঘুরতেই থাকবে। এতে করে দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।

Keeway RKS150 Sports এর ইঞ্জিন ও ট্রান্সমিশন

Keeway RKS150 Sports এর রয়েছে ১৫০ সিসি এয়ার কুলড ইঞ্জিন, যা সর্বোচ্চ ১২.৫ বিএইচপি১১.৫ নিউটন মিটার টর্ক উৎপন্ন করতে পারে। এর ৫ স্পিড গিয়ার বক্স রয়েছে। তাছাড়া বাইকটির ওজন মাত্র ১২৫ কেজি হওয়ায় এটি বর্তমানে বাজারে থাকা অন্যতম দ্রুত অ্যাক্সেলারেশনের একটি বাইক।

আরকেএস১৫০ স্পোর্টস এর ইঞ্জিনের আওয়াজ একটু অন্য রকম। আওয়াজ শুনে মনে হবে বাইকের কোনো যন্ত্রাংশ ঢিল হয়ে গেছে, কিন্তু আসলে তা নয়। সিডিআই ইগনিশনের বাইকটিতে কার্বুরেটর রয়েছে।

যদিও আমরা মাত্র ১২০০ কিমি চালিয়েছি বাইকটি, কিন্তু এর মধ্যে আমরা ইঞ্জিনে কোনো খুঁত পাইনি। তবে হ্যা ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করার আগ পর্যন্ত প্রথম ৪০০ কিমি মাইলেজ খুব কম পাচ্ছিলাম। কিন্তু ইঞ্জিন টিউন করার পরে তা বেড়েছে।

এর গিয়ারবক্স যথেষ্ট স্মুথ এবং তা নিয়ে কোনো অভিযোগ নেই। তবে ইঞ্জিন থেকে সর্বোচ্চ ক্ষমতা পেতে হলে ক্লাচ সেট আপ সঠিক হতে হবে। কিন্তু ক্লাচ সেট আপে ভুল হলে পিছনের চাকা পিছলে যাবে এবং বাইকের ক্ষমতা ও মাইলেজ মার খাবে।

Keeway RKS150 Sports এর ব্রেক ও সাসপেনশন

Keeway RKS150 Sports এর সামনের সাসপেনশনটি ১১০ মিমি টেলিস্কোপিক। তবে দুঃখের বিষয় হলো এতে আরকেভি১৫০’র মতো ইনভার্স শক নেই। তার পরও বাইকটির সামনের ও পিছনের সাসপেনশন যথেষ্ট ভালো ও কার্যকরী।

বাইকটির সাসপেনশনের জ্যামিতিক বিন্যাস খুব ভালো। এর সামনের ও পিছনের সাসপেনশন ঠিক ভাবেই কাজ করে। যদিও পিছনের মনো শক সাসপেনশনটি কিছুটা ডান দিকে হয়ে গেছে, তবুও উচ্চ গতিতে বা ইমার্জেন্সি ব্রেকিংয়ে কোনো সমস্যা হয় না।

তবে আগেই বলে নিচ্ছি, বাইকটির সাসপেনশন ও ব্রেকগুলো পুরোপুরি কার্যকর হতে কিছু দিন সময় লাগে। ব্রেক ইন পিরিয়ড শেষ হলেই আপনি এর পুরো মজা নিতে পারবেন।

Keeway RKS150 Sports এর টায়ার ও গ্রিপ

Keeway RKS150 Sports এর সামনের টায়ারটি ৯০/৯০ এবং পিছনেরটি ১২০/৮০ সাইজের। উভয় টায়ারই ভেজা ও শুকনো সব আবহাওয়াতে ভালো গ্রিপ নিশ্চিত করে। তারপরও যেহেতু বাইকটিতে পিছনের চাকায় ড্রাম ব্রেক রয়েছে, তাই সেটি অ্যাডজাস্ট করে নেওয়া উচিৎ। তবে পিছনের ব্রেক খুব বেশি কড়া হয়ে গেলে আবার ইমার্জেন্সি ব্রেক করার সময় পিছনের চাকা লক হয়ে যেতে পারে। যার ফলে বড়ো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

তবে সবচেয়ে খারাপ ব্যাপার হলো টায়ারগেুলো টিউবলেস নয়! আমি জিজ্ঞেসও করেছিলাম কেনো নেই। কিন্তু কিওয়ে (চীন) এখনো সে প্রশ্নের উত্তর দেয়নি। তবে তারা ভবিষ্যতে পরবর্তী মডেলগেুলোতে টিউবলেস টায়ার ব্যবহারের কথা জানিয়েছে।

Keeway RKS150 Sports চালানোর অভিজ্ঞতা

শুরুতেই বলে নিচ্ছি প্রথম বার যখন বাইকটি চালাই তখন খুব বেশি ভালো মনে হয়নি। অবশ্য এর পিছনে কারণও রয়েছে। ওই বাইকটির ক্লাচ সেটআপ ভুল থাকায় পিছনের চাকা পিছলে যেতো। অন্যদিকে আপনি ফ্রন্ট গিয়ার সেটআপ লিভার ব্যবহার করে সামনের ডিস্ক ব্রেক প্রেসার চার ধাপে অ্যাডজাস্ট করে নিতে পারবেন। যেটা ঢাকার জ্যামে খুব কাজে লাগবে।

শহরের রাস্তায় চলার জন্য Keeway RKS150 Sports এর লম্বা হুইলবেজ রয়েছে। এর টার্নিংও অনেক ভালো। ব্রেক কষলেই বাইকটি জায়গামতো দাঁড়িয়ে পড়ে। তবে এতে উচ্চ আরপিএমে কিছু ভাইব্রেশন হয়। তবে সর্বোচ্চ ব্রেকিংয়ের জন্য আপনাকে টায়ার প্রেসার ও পিছনের ব্রেক অ্যাডজাস্ট করে নিতে হবে।

উচ্চ গতিতে কর্নারিং করার জন্য বাইকটি নিঃসন্দেহে ভালো। কিন্তু টিউব টায়ার হওয়ায় কিছুটা সমস্যা হতে পারে। এর হেডলাইট সাধারণ, তবে এলইডি হলে বেশি ভালো হতো।

কিওয়ে আরকেএস১৫০ স্পোর্টস এর পারফরমেন্স

সর্বোচ্চ গতি : ১২৫ কিমি/ঘণ্টা **

মাইলেজ : ৪২ কিমি/লিটার (সাধারণ ভাবে চালালে) **

                ৩৮ কিমি/লিটার  (দ্রুত গতিতে চালালে) **

**: সর্বোচ্চ গতি ও মাইলেজ ঢাকার রাস্তায় যখন পরিমাপ করা হয় তখন বাইকের ১০০০ কিমিও পার হয়নি। তবে ১০০০ কিমির পর ফুল সার্ভিসিং করা হলে সর্বোচ্চ গতি ও মাইলেজ বাড়তে পারে।

ভালো দিক :

  • ভালো বিল্ড কোয়ালিটি
  • দেখতে স্মার্ট
  • সর্বোচ্চ গতি ও মাইলেজ ভালো
  • ভালো ব্রেক দেয়
  • সাসপেনশনও ভালো
  • দীর্ঘ পথ ভ্রমণের সুবিধার্থে বড়ো ফুয়েল ট্যাঙ্ক
  • বাংলাদেশ ব্যাপী ১০০ ডিলার পয়েন্ট, ফলে সার্ভিস ও খুচরা যন্ত্র সহজলভ্য
  • হাইওয়ে ও শহরের রাস্তায় চলার উপযোগী

খারাপ দিক :

  • টিউবলেস টায়ার নেই
  • পিছনে ডিস্ক ব্রেকের সুবিধা নেই
  • অন্য চাইনিজ বাইকের তুলনায় একটু বেশি দামী
  • নামে স্পোর্টস হলেও বেশ কিছু ফিচার পুরনো ডিজাইনের!

চূড়ান্ত রায়

শহর ও হাইওয়ে উভয় রাস্তাতেই চলার জন্য এটি বেশ ভালো একটি বাইক আরকেএস১৫০ স্পোর্টস। তবে দাম ও অন্যান্য ফিচারের তুলনায় বিচার করলে এই দামে আরো ভালো বাইক পাওয়া সম্ভব।

আশা করি প্রতিষ্ঠানটি বাজার বিবেচনায় বাইকটির দাম কমাবে। পাশাপাশি ক্রেতাদের প্রতিও তাদের নজর রাখতে হবে, যেনো তারা ভালো ভাবে বিক্রয়োত্তর সেবা পান।

দাম ১৭৪,৫০০ টাকা

রঙ লাল, নীল, সাদা ও কালো

ওয়ারেন্টি ২ বছরের ইঞ্জিন ওয়ারেন্টি

Keeway RKS150 Sports এর স্পেসিফিকেশন

ডিসপ্লেসমেন্ট : ১৪৯.২ সিসি

িইঞ্জিন টাইপ : ১৫৭এফএমকে-বি (আপগ্রেডেড)

কুলিং : এয়ার কুলড

ইঞ্জিন : ৪-স্ট্রোক, ২ ভাল্ব, ১ সিলিন্ডার

বোর x স্ট্রোক (মিমি): ø৫৭ × ৫৮

সর্বোচ্চ ক্ষমতা : ১২.২ বিএইচপি @৮৫০০ আরপিএম

সর্বোচ্চ টর্ক: ১১ নিউটন মিটার@৬৫০০ আরপিএম

সর্বোচ্চ আরপিএম: ১১,৫০০

স্টার্ট : ইলেকট্রিক ও কিক

লুব্রিকশেন : প্রেসার স্প্ল্যাশ

ফুয়েল সিস্টেম : কার্বুরেটর

ফুয়েল কন্ট্রোল : এসওএইচসি

ইগনিশন :  টিএলআই

কম্প্রেশন রেশিও : ৯.২৭ : ১

গিয়ার বক্স : ৫-স্পিড

ফাইনাল ড্রাইভ : চেইন

শুকনো ওজন :  ১২৯ কেজি

সিটের উচ্চতা (মিমি): ৭৬০

দৈর্ঘ্য (মিমি) : ২১০৫

প্রস্থ (মিমি) : ৭৯৫

উচ্চতা (মিমি) : ১০৫৫

ভূমি থেকে উচ্চতা (মিমি) : ১৮০

হুইলবেজ (মিমি) : ১৩৪০

ফ্রেম : আর্ক বার ট্র্যাক

সামনের সাসপেনশন : টেলিস্কোপিক ফর্ক

সামনের সাসপেনশনের ট্রাভেল (মিমি) : ১১০

পিছনের সাসপেনশন : মনো-টেলিস্কোপিক কয়েল স্প্রিং অয়েল ডাম্পড

পিছনের সাসপেনশনের ট্রাভেল (মিমি) : ৩০

সামনের টায়ার : ৯০/৯০-১৭

পিছনের টায়ার : ১২০/৮০-১৭

সামনের ব্রেক : ডিস্ক ‘ফ্লাওয়ার কাট’

সামনের ব্রেকের ব্যাস (মিমি) : ২৩০

পিছনের ব্রেক : ড্রাম

পিছনের ব্রেকের ব্যাস (মিমি) : ১৩০

সর্বোচ্চ লোড (কেজি) : ১৫০

জ্বালানি ধারণ ক্ষমতা (লিটার) : ১৬

ব্যাটারি : ১২এন৭-৪বি

স্পিডোমিটার : ডিজিটাল

টায়ার : টিউব

রঙ : কালো, সাদা, লাল ও নীল।

Best Bikes

Honda CB Hornet 160R

Honda CB Hornet 160R

Price: 169800.00

Honda CB Hornet 160R ABS

Honda CB Hornet 160R ABS

Price: 255000.00

Honda CB Hornet 160R CBS

Honda CB Hornet 160R CBS

Price: 212000.00

View all Best Bikes

Upcoming Bikes

Zontes 703 RR

Zontes 703 RR

Price: 0.00

I-am RAPID

I-am RAPID

Price: 0.00

Salida ZL 9

Salida ZL 9

Price: 0.00

View all Upcoming Bikes