Shares 2
Hero Achiever Test Ride ৩,০০০কিমি রিভিউ - টিম বাইকবিডি
Last updated on 13-Jul-2024 , By Saleh Bangla
Hero Achiever Test Ride ৩,০০০কিমি রিভিউ
দিন দিন বাংলাদেশে কমিউটিং মোটরসাইকেল চাহিদা বেড়েই চলেছে। ট্রাফিক জ্যামের কারনে সময় ও খরচ বাচানো জন্য মানুষের কাছে মোটরসাইকেল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হিরো মটোকর্প সব সময় কমিউটিং সেগমেটের কথা মাথায় রেখে বাইক তৈরি করে আসছে, এর উপর ভিত্তি করে হিরো তাদের নতুন বাইক Hero Achiever বাংলাদেশে লঞ্চ করেছে। প্রায় ৩,০০০ কিঃ মিঃ শহরে এবং হাইওয়েতে বাইকটি টেস্ট রাইড করার পর টিম বাইকবিডি পক্ষ থেকে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি Hero Achiever Test Ride রিভিউ।
Hero Achiever First Impression Video
Hero Achiever Test Ride ওভারভিউঃ
Hero Achiever ১৫ জুন ২০১৭ তারিখে বাংলাদেশের লঞ্চ হয়েছে। এই বাইকটি লঞ্চ করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশি বাইকারদের ১০০-১১০ সিঃ সিঃ বাইকের মুল্যে ১৫০ সিঃ সিঃ বাইক দেয়া। বর্তমানে Hero Achiever এর মূল্য হচ্ছে ১,৩৫,১০০ টাকা। মূলত এই বাইকটি হচ্ছে তাদের জন্য যারা এক সাথে ভালো মাইলেজ এবং আরামদায়ক বাইক পছন্দ করে। প্রথমে আমরা এই বাইকের লুক থেকে শুরু করি, এটি দেখতে একটি সাধারন বাইকের মত।
তারা এই বাইকে কোনো ট্যাঙ্ক স্কুপ বা অন্য কোন এক্সট্রা কিছু বাইকে যোগ করেনি। তারা এই বাইকটিকে যতটা সম্ভব সাধারন রাখার চেষ্টা করেছে। এই বাইকে যুক্ত করা হয়েছে AHO(Always Headlight On) সিস্টেম যার মানে হচ্ছে যে এতে সব সময় হেডলাইট টি জালানো থাকবে যখন ইঞ্জিন চালু থাকবে তবে এতে ব্যাটারীর উপর অতিরিক্ত কোন চাপ পরবে না।
তারা এই বাইকটিতে ত্রিমাত্রিক ডিজাইনের মাসকুলার ফুয়েল ট্যাঙ্ক যোগ করেছে। এর ফুয়েল ট্যাঙ্ক এ ১৩ লিটার ফুয়েল ধরে যার মধ্যে ১.৮ লিটার ফুয়েল রিজার্ভ এ থাকে। এই বাইকে স্ট্যান্ডার্ড লেগ গার্ড দেয়া হয়েছে যা খুবই মজবুত। কিন্তু এর ইনডিকেটর বাল্ব এবং টেল লাইট এর ডিজাইন খুব একটা আকর্ষনীয় নয়।
Hero Achiever এর বিল্ড কোয়ালিটি এবং ফিনিসিং খুব ভালো। ১৫০ সিঃ সিঃ সেগমেন্ট এর মধ্যে কম দামে এই রকম ভাল মানের বাইক খুজে পাওয়া কষ্টকর। সর্বোপরি আমার মনে হয় বিল্ড কোয়ালিটি এর দিক দিয়ে এই বাইক ভাল মার্কস পাবে। এর রেড কালার মেটাল ফুয়েল ট্যাঙ্ক দেখতে খুবই আকর্ষনীয়।
Hero Achiever Test Ride Packed With Commuting Features
Hero Achiever এ আছে কমিউটিং বাইকের সব ফিচার। এর সিট হচ্ছে প্রশস্ত ও লম্বা এবং আরামদায়ক। এর রাইডার সিটিং পজিশন হছে আপরাইট এবং পিলিয়ন সিট এর সাথে আছে গ্রাব রেইল। এর সাথে আছে স্ট্যান্ডার্ড শাড়ী গার্ড এবং অতিরিক্ত ফুট পেগ, যে মহিলারা এক দিকে পা দিয়ে বসে তাদের এটি জন্য খুবই উপযোগী এবং বারতি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
এর আছে লম্বা এক্সজস্ট পাইপ সাথে মেটাল প্লেট যা বাইকের গরম থেকে রাইডার এবং পিলিয়ন এর পা এর সুরক্ষা নিশ্চিত করে। এর চেইনটি সম্পূর্ন ঢাকা যা এটিকে ধূলা ময়লা থেকে সুরক্ষা দেয় এবং দীর্ঘস্তায়িত্ব নিশ্চিত করে।
এর হ্যান্ডেল বারটির পজিশন আপরাইট এবং এর সুইচ গিয়ারগুলো উন্নতমানের সাথে i3s on/off সুইচ আছে এছারাও এর সাথে আছে পাস লাইট সুইচ। এর স্পিডোমিটার সম্পূর্ন এ্যানালগ। এর স্পিডোমিটার এ স্পিড, ইঞ্জিন আর.পি.এম, ফুয়েল গজ, ওডোমিটার এবং অন্যান্য ওয়ার্নিং লাইট দেখা যায়।
এর একটি গুরুত্বপূর্ন ওয়ার্নিং লাইট হচ্ছে সাইড স্ট্যান্ড ইনডিকেটর, যা সাইড স্ট্যান্ড নিচে নামানো থাকলে জ্বলতে থাকবে। এর আছে সেলফ এবং কিক স্ট্যার্টার। রাতে চলাচলের সময় এর স্পিডোমিটারের ব্যাকগ্র্যাউন্ড লাইটি খুব ভালো না কিন্ত এর ঘড়িটি খুবই কার্যকরী।
Hero Achiever Test Ride - i3S Technology
Hero Achiever এ আছে i3S টেকনোলজি যা এই বাইকের একটি অন্যতম প্রধান ফিচার। অনেক সময় আমরা ট্রাফিক জ্যামের জন্য রাস্তায় বসে থাকি এবং ইঞ্জিন নিউট্রাল পজিশনে দীর্ঘ সময়(২ মিনিটের বেশি) আইডল আর.পি.এম ১০০০-১২০০ এর মধ্যে থাকে, তাতেও ফুয়েল বার্নিং হয়। এই জন্য হিরো তাদের এই বাইকে এনেছে i3S টেকনোলজি যা ইঞ্জিন নিউট্রাল এ থাকলে ১০ সেকেন্ড পর অটোম্যাটিক্যালি ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যাবে, এবং পরে ক্লাচ লিভার চাপলে আবার ইঞ্জিন রিস্ট্যার্ট হয়ে যাবে।
হিরো কম্পানী বলছে যে এই i3S টেকনোলজি ফুয়েল এফিসিয়েন্সি বাড়ায় এবং এক সাথে ইঞ্জিন কম গরম হয় ও পরিবেশের দূষন কম হয়। যদি আপনার এই টেকনোলজি ভালো না লাগে তাহলে আপনি off সুইচের মাধ্যমে এই টেকনোলজি বন্ধ করে রাখতে পারবেন।
Hero Achiever Test Ride - Strength & Capability
Hero Achiever এর ডিজাইন হয়েছে স্টিল টিউব ডায়মন্ড ফ্রেম এর চেসিস ভিত্তি করে। এর চেসিসটি সত্যিই অসাধারন। এর ৮০ মিঃ মিঃ এর পেছনের টায়ারটি কর্নারিং এর জন্য ততটা উপযোগী না তবে মিডিয়াম স্পিড এ রাউন্ড কর্নারিং ভালভাবে করা যায়। মিডিয়াম ও স্লো স্পিডে এর ব্রেক খুব ভালোভাবে কাজ করে, এর ২৪০মিঃ মিঃ এর সামনের ডিস্ক ব্রেক এবং ১৩০ মিঃ মিঃ এর পিছনের ডিস্ক ব্রেক মিডিয়াম ও কম স্পিডে খুব ভালো কাজ করে। এই বাইকটি ৬০-৮০ কিঃ মিঃ/ঘঃ ভালো কন্ট্রোল করা যায়। এর দুই চাকায় ব্যাবহার হয়েছে টিউবলেস টায়ার সাথে আকর্ষনীয় আ্যালয় হুইল।
Hero Achiever বাইকের ইঞ্জিনটি হচ্ছে Hero Hunk মোটরসাইকেল এ ব্যাবহৃত একই ইঞ্জিন কিন্তু একটু পরিবর্তন করে এই ইঞ্জিন কে আরো ফুয়েল এফিসিয়েন্ট করা হয়েছে। এই ইঞ্জিন টি ১৩.৪ BHP@৮০০০RPM পাওয়ার এবং ১২.৮NM@৫০০০ RPM টর্ক উৎপন্ন করে। এই ইঞ্জিনে আছে সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ২ টি ভালভ, এটি একটি এয়ার কুলড ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিনটি পাওয়ার ও টর্ক উৎপন্ন করে থ্রোটল রে্সপন্সে্র উপর ভিত্তি করে।
এই ইঞ্জিনে আছে ৫ স্পিড গিয়ার বক্স। এই বাইকটি কিছুক্ষণ চালানোর পর এর ইঞ্জিনে ভাইব্রেশন অনূভুত হয় যা খুব কম কিন্তু ৬৫০০-৭০০০ আর.পি.এম. পার হলে এটি বাড়তে থাকে। এই বাইকের ইঞ্জিনটি BS4 স্ট্যান্ডের যা পরিবেশ দূষন কম ক্রতে সাহায্য করে।
Hero Achiever Test Ride - Riding Experience
Hero Achiever এ রাইড করা এক অন্যরকম অনূভুতি,এটি একটি পাওয়ারফুল কমিউটার বাইক। এবার আমার এই বাইক নিয়ে শহরের মধ্যে রাইডিং এর অনুভূতি শেয়ার করছি, এর স্প্রেড হ্যান্ডেল বার এর কারনে শহরের মধ্যে টার্নিং খুব ভালো ভাবে করা যায়, যদিও এই বাইকের উচ্চতা একটু বেশি তারপরও মাঝে মাঝে দুইজন প্রাপ্ত বয়স্কলোক বাইকে উঠলে এর ডাবল স্ট্যান্ড স্পিড ব্রেকার এর সাথে ধাক্কা লাগে।
এর টায়ার এবং ব্রেক ৬০-৮০ কিঃ মিঃ/ঘঃ এর স্পিড এর মাঝে ভাল কাজ করে। এর টিউবলেস টায়ার নিশ্চিন্তে এর অন্যতম সেফটি ফিচার। রাতে চলাচলের ক্ষেত্রে এর AC হেডলাইট বেশি উপযোগী না কারন AC হেডলাইট এর পাওয়ার থ্রোটল রে্সপন্সে্র সাথে কমে বাড়ে, বিশেষ করে কম স্পিডে রাস্তার উঁচু নিচু ও গর্ত গুলো ভাল ভাবে দেখা যায় না।
এই বাইকটি খুব আরামদায়ক এর অন্যতম কারন হচ্ছে এর সামনের টেলিস্কোপিক হাইড্রোলিক সাসপেনশন এবং পিছনের সুইং আরম আ্যাডজ্যাস্টেবল শক এ্যাবসরবার সাসপেনশন। হিরোর বাইক গুলো বাংলাদেশের অন্যতম শক্তিশালী সাসপেনশনের বাইক। এর সাসপেনশনের ভালো হলেও এর টায়ার খুব একটা মান সম্মতনয়। এই বাইকের চাকায় ডিস্ক ব্রেক সিস্টেম ব্যাবহার করলেও আর পিছনের চাকায় ব্যাবহার করা হয়েছে ৮০ সাইজের টায়ার, কিন্তু এই চাকাটি আরো প্রশস্ত হওয়া উচিত ছিল এতে করে এর লুকিং, কন্ট্রোলিং এবং ব্রেকিং বেশি স্পিডে ভালো হত। এর অসাধারন চ্যাসিসের ব্যালেন্স এর জন্য মিডিয়াম স্পিডে এর কন্ট্রোলিং এবং কর্নারিং খুব ভালো হয়, ৯০-১০০ কিঃমিঃ/ঘঃ স্পিডে এই বাইক এর কন্ট্রোলিং ভালো নাও হতে পারে যদি আপনার আত্ববিশ্বাস এর অভাব থাকে। তবে আমরা পরামর্শ দিব যে স্পিড ৭০-৮০ কিঃ মিঃ/ঘঃ এর মধ্যে রেখে চালাতে।
Hero Achiever Test Ride - Riding Experience on Highways
হাইওয়েতে Hero Achiever এর পারফর্মেন্স অন্য সাধারন বাইকের মত। হাইওয়েতে বাতাসের কারনে বাইকে কিছুটা ঝাকুনি অনুভূতি হয়। হাইওয়েতে আমরা এর সর্ব্বোচ্চ স্পিড পেয়েছি পিলিয়ন সহ ১১০ কিঃ মিঃ/ঘঃ এবং পিলিয়ন ছাড়া ১১৬ কিঃ মিঃ/ঘঃ। ইঞ্জিন এর পারফর্মেন্স ছিল খুব ভাল। এর চ্যাসিসের ব্যালেন্স খুবই ভাল কিন্তু এর পিছনেরে টায়ার এর জন্য এর ব্যালেন্সে কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম ৪ লেন হাইওয়ে এর আকা বাকা রোডে বাস, ট্রাক ক্রস করার সময় এবং ৮০কিঃমিঃ/ঘঃ এর বেশি স্পিড এ এই বাইকটি চালাতে অসস্তি অনুভূতি হয় যদি না আপনি রোড এবং এই বাইকের স্পিড, ব্রেক সিস্টেম ও কন্ট্রোলিং সম্পর্কে অভিজ্ঞ না হন যা আমরা আগেই বলেছি।
আমরা এই বাইকে রাতে রাইড করার সময় বেশ কিছু সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। এর AC হেডলাইট রাতে হাইস্পিডে চলাচলের জন্য বেশি উপযোগী না। এর হর্নও বেশি মানসম্মত নয়, আমরা এর জন্য ডাবল হর্ন ব্যাবহার করার পরামর্শ দিচ্ছি। হাইওয়েতে চলার জন্য এর সবচেয়ে ভাল দিক হচ্ছে এর সাসপেনশন, এর সাসপেনশন পারফর্মেন্স ভাল এবং খারাপ রোডেও সত্ত্যি খুব ভালো।
তবে আমি এর ইঞ্জিনের কাছ থেকে আরো টর্ক আশা করেছিলাম পাহাড়ি এলাকায় রাইড করার সময়। সিঙ্গেল রাইড বা পিলিয়ন সহ এই বাইক রাইডে এর ইঞ্জিন নিয়ে এখন পর্যন্ত কোন বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়নি। এই বাইক নিয়ে কর্নারিং করতে খুব ভালো হবে,তবে হাই স্পিডে কর্নারিং খুব বিপদজনক হতে পারে। তবে কম ও মিডিয়াম স্পিডে কর্নারিং খুব ভালো ভাবে করা যায়।
প্রথম দিকে এর গিয়ার সিফট একটু কঠিন মনে হয় তবে আস্তে আস্তে এটি স্মুথ হয়ে যায়। এর প্রথম দুই গিয়ার চেঞ্জ করতে একটু সমস্যা হতে পারে কারন, যদি এটি প্রপার প্রেশার দিয়ে করা না হয় তাহলে গিয়ারটি ১ নাম্বার থেকে ২ নাম্বার এ চলে যেতে পারে যা বিরক্তির কারন। এর আর একটি ভালো দিক হচ্ছে এর হাইওয়েতে মাইলেজ এমনকি পিলিয়ন সহ এর মাইলেজ খুবই সন্তোষজনক।
Hero Achiever Test Ride - Mileage:
এর মাইলেজ নির্ভর করে ট্রাফিক কন্ডিশন, রোড কন্ডিশন এবং রাইডার এর রাইডিং স্ট্যাইলের উপর।
- শহরের মধ্যেঃ ৪৮-৫০ কিঃ মিঃ/লিঃ
- হাইওয়েতেঃ ৫৫-৫৮ কিঃ মিঃ/লিঃ
Hero Achiever Test Ride - Pros:
- রিফাইন্ড ইঞ্জিন, পাওয়ারফুল ও ফুয়েল এফিসিয়েন্ট কমিউটার।
- এ্যাডভান্সড i3S টেকনোলজি ।
- মানসম্মত ও আকর্ষনীয় বিল্ড কোয়ালিটি এবং কম মূল্য।
- মিডিয়াম স্পিডে ভাল ব্রেকিং পারফর্মেন্স।
- ওয়েট ডিস্টিবিউশন খুবই ভাল ।
- চ্যাসিস এর ব্যালেন্স অসাধারন।
- টিউবলেস টায়ার সাথে আকর্ষনীয় এ্যালয় হুইল।
- আরামদায়ক সিট।
- মানসম্মত সাসপেনশন।
- মূল্য সাধ্যের মধ্যে, যেখানে একই মূল্য আপনি ১০০-১০০ সিঃ সিঃ এর ইন্ডিয়ান বা জাপানীজ বাইক কিনতে পারবেন।
- শহর এবং হাইওয়েতে মাইলেজ খুবই ভাল।
Hero Achiever Test Ride - Cons:
- AC অপারেটেড হেডলাইট।
- ডিজাইন তরুণদের জন্য উপযোগী না।
- টায়ার খুবই চিকন বিশেষ করে শার্প কর্নারিং এবং হাইস্পিড ব্রেকিং এর জন্য।
- প্রথম ১০০০ কিঃ মিঃ এ সকালে স্ট্যার্ট একটু কঠিন হতে পারে।
- i3S টেকনোলজি ON থাকলে মাঝে মাঝে জ্যামের মধ্যে এটি বিরক্তির কারন হতে পারে।
Team BikeBD Test Ride Review of Hero Achiever i3S: Hero Achiever হচ্ছে ১৫০ সিঃ সিঃ সেগমেন্টের ইন্ডিয়ান বাইকের মধ্যে সবচেয়ে কমদামী বাইক যা কিছুদিন আগে বাংলাদেশে লঞ্চ হয়েছে। আমরা এই বাইকটি বাংলাদেশের রাস্তায় ৩,০০০ কিঃ মিঃ টেস্ট রাইড করেছি।
Hero Achiever বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটি ভাল অপশন হতে পারে যারা এক সাথে কম বাজেটে আরামদায়ক এবং ভাল মাইলেজ এর ১৫০ সিঃ সিঃ বাইক কিনতে চান। আপনি এই বাইকে উভয় শহর এবং হাইওয়েতে মডিয়াম স্পিডে খুব ভাল পারফর্মেন্স পাবেন কোন বড় ধরনের সমস্যা ছাড়া।
T
Published by Saleh Bangla